ইয়াবা গড়ফাদার জয়নালের

ষড়যন্ত্রের শিকার মফিজ ও তার পরিবার

jjআমি হাজী ফজল হক। আমার পুত্র মোহাম্মদ মফিজ ২০০৪-২০০৯ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবে কাপড়ের ব্যবসা করে আসছে। এতে আয়কৃত অর্থ এবং আমার পৈত্রিক স¤পত্তি গ্রীন ডেল্টা হাউজিং এর সাথে চুক্তির মাধ্যমে ডাউন পেমেন্টের অর্থ দিয়ে বিভিন্ন বৈধ ব্যবসা শুরু করি। দীর্ঘদিন যাবৎ সুনামের সাথে ইট, বালু, রেন্ট-এ কার ব্যবসা করে আসছি। কিন্তু আমার পুত্রের ব্যবসায়িক সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে কিছু কুচক্রি ও সুযোগ সন্ধানি আত্নীয়-স্বজন আমার সম্পত্তি ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে আত্নসাৎ করিবার কুমানসে আমার ছেলে মফিজ এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে আমার বউয়ের ভাইয়ের ছেলে তার বাবার মৃত্যুর পর থেকে আমার বাড়িতে জীবন যাপন করেন। এর অংশ হিসাবে আমার পারিবারিক ব্যবসা ও মফিজের ইট, বালু, রেন্ট-এ কার ব্যবসা দেখাশোনা করেন। ফল জয়নাল আমাদের পারিবারিক ব্যবসা ও মফিজের ব্যবসায় অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করত। জয়নাল তার অবাধ স্বাধীনতার সুযোগ কাজে লাগিয়ে মফিজের ব্যবসার আড়ালে গড়ে তুলেন অবৈধ ব্যবসার রাজত্ব। কিন্তু আমার ছেলে মফিজ জয়নালের অপকর্ম সমূহ জানতে পারলে, জয়নাল এবং মফিজের সাথে এ নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়। গত ১২ ডিসেম্বর জয়নালকে বাড়ি থেকে বের করে দেই। জয়নাল বাড়ি থেকে বের হইয়ে তার অবৈধ ব্যবসার পার্টনার ছৈয়দ আলমের বাড়িতে উঠেন এবং বিগত ১২ তারিখ থেকে অদ্যবধি তার বাড়িতেই আছেন। জয়নালকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার পর থেকে জয়নাল আমার ছেলেকে নানা ধরনের হুমকি দিতে থাকেন। আমার ছেলে মফিজ নানা হুমকিকে পাশ কাটিয়ে সৎ সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করার তাগিদে জয়নালের অপকর্মকে পশ্রয় না দেওয়ার কারণে আমার ছেলের বিরুদ্বে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেন। যার জয়নাল আমার ছেলেকে র‌্যাব কর্তৃক উদ্বারকৃত ১০ লাখ ইয়াবার মামলায় মিথ্য এবং ষড়যন্ত্রমূলকভাবে জডিয়ে দেন। প্রকৃত সত্য ঘটনা হচ্ছে যে আমার ছেলে এই সব অবৈধ ব্যবসার সাথে বিন্দু মাত্র জড়িত নেই। আমি মফিজের বাবা হিসাবে প্রশাসনের কাছে আমার আকুল আবেদন ন্যায় বিচারের স্বার্থে সঠিকভাবে তদন্ত করে যথাযোগ্য পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। অনুরোধক্রমে, মফিজের রহমানের পিতা, হাজী ফজল হক।


শেয়ার করুন