যৌথবাহিনীর নিরাপত্তায়ও আসছে না পর্যটক

hjdjschwjhwআবদুর রহমান, সিটিএন: 

কক্সবাজারে শীতকালে শুরু পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ে। ডিস্বেমবর থেকে মার্চ পর্যন্ত এখানকার পর্যটন এলাকা গুলো ঘুরতে দেশি বিদেশী লক্ষ লক্ষ পর্যটক আসে তাদের পরিবার পরিজন নিয়ে অবসর সময়ে বিনোদন নেয়ার জন্য। কিন্তু পর পর দুবছর রাজনৈতিকসহিংসতার কারণে পর্যটক নাই বললে চলে। পর্যটক শূন্য কক্সবাজার.বেকার হাজার হাজার শ্রমিক, কর্মজীবি, ব্যবসায়ী, হকার ও নানা পেশার আরো অনেক মানুষ। পর্যটকদের চাহিদা পূরণে যেমন প্রশত্ত ছিল ব্যবসায়ী তেমনি ছিল প্রশাসনের প্রচুর নিরার্পতা ব্যবস্তা।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ বলেন, ‘ঢাকা চট্রগ্রাম, ককসবাজার মহা সড়কে যৌথবাহিনী প্রচুর সদস্য মোতায়েন রয়েছে। তারা রাত দিন পালাক্রমে পাহারা দেয়। পর্য টকদের জন্য নিরাপত্তা বিধান করা আমাদের দায়িত্ব ।

সৈকতের ব্যবসায়ীদের নেতা ইকবাল হোসেন বলেন, ‘আমাদের ব্যবসায়রা চার ব্যবসা করে সারা বছর তাদের পরিবার পরিজন চালায়। কিন্তু এই বছর তাদের সামন্য পুজি শেষ। অসহায় তাদের জীবন। সকল স্বপ্ন আজ অন্ধকারে।  দুর্বিসহ হয়ে তাদের পরিবার নিয়ে এবং নানা ব্যাংক ঋন ও কর্জে কখন শেষ হবে এই পরিবেশ?.সরকার ও বিরোধীদল কি পারে না পযটন শিল্শপকে বাঁচাতে?
হোটলে মালকি সমতিরি নেতা শাহাদাত হোছেন বলেন , আমরা এখন কোথায় যাব , কি করব বুঝতে পারছি না্।
পুলিশ সুপার জানান, পর্যটকদের নিরাপত্তার জন্য সব সময় পুলিশ  প্রশাসন প্রস্তত।


শেয়ার করুন