টেকনাফে বিশেষ আইন শৃংখলা কমিটির সভা

Exif_JPEG_420

আমান উল্লাহ আমান, টেকনাফ::
টেকনাফে বিশেষ আইন শৃংখলা কমিটির সভায় বলেছেন, জংগীবাদ, সন্ত্রাস এবং আইএস যাই হউকনা কেন, এসব রাষ্ট্রদ্রোহী অপকর্ম দমনে শুধুমাত্র আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি নির্ভর করলে হবেনা। এর পাশাপাশি স্ব স্ব এলাকার ধর্মীয় ইমাম, আলেম সমাজ, সমাজপ্রতি এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সকল নাগরিকদের এগিয়ে আসতে হবে। আইন শৃংখলা অবনতির জন্য একমাত্র মাদক ইয়াবা হচ্ছে সকল অপকর্মের মূল। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস হচ্ছে দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং আমাদের ভবিষ্যৎ মেধাবী প্রজম্মকে এ বক্রপথে ধাবিত করার একমাত্র মন্ত্র। যাতে মানব সম্পদ ধ্বংস করা যায়। একজন মানুষকে হত্যা করার অর্থ হচ্ছে সকল জাতীকে হত্যা করার শামিল। এ বিষয়ের প্রতি গুরুত্ব দিয়ে প্রতি ইউনিয়নে এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম কমিটি গঠন করা হবে। ৪ জুালই সকাল ১১ টায় টেকনাফ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শফিউল আলমের সভাপতিত্বে আইন শৃংখলা বিশেষ কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমদ উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। বিশেষ অতিথি আলোচনা করেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মাওঃ রফিক উদ্দীন, টেকনাফ পৌরসভার মেয়র হাজী মোঃ ইসলাম, সরকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদ হোসেন, টেকনাফ থানার ওসি মোঃ আবদুল মজিদ, আঃলীগ নেতা জহির হোসেন এমএ। বক্তব্য রাখেন হোয়াইক্যং ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মাওঃ নুর আহমদ আনোয়ারী, বাহারছড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাওঃ আজিজ উদ্দিন, সাবরাং ইউপি সদস্য রেজাউল করিম, ধর্মীয় নেতা ও ইমামদের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মাওঃ রফিক উদ্দীন ও টেকনাফ সীমান্ত ফাঁড়ির কোম্পানী কমান্ডার প্রমূহ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বিভিন্ন মসজিদের ধর্মীয় ইমাম, আলেম সমাজ, জনপ্রতিনিধি গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় সংবাদকর্মী । অনুষ্ঠান শেষে গুলশান আবাসিক হোটেলে নিহত লোকদের এবং টেকনাফ সদর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ সিরাজুল ইসলাম সন্ত্রাসীদের হাতে নিমর্মভাবে খুন হওয়ায় আমার তার প্রতি নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।


শেয়ার করুন