কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় কলেজছাত্রী ও নাট্যকর্মী সোহাগী জাহান তনুকে। তনুর বাবা ইয়ার হোসেন কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের অফিস সহকারী। তিনি মুরাদনগর উপজেলার নবগঠিত বাঙ্গরা বাজার থানায় মির্জাপুর গ্রামের বাসিন্দা। তারা দুই ছেলে এবং সোহাগী জাহান তনুই ছিল একমাত্র মেয়ে।
গত সোমবার সন্ধ্যায় মির্জাপুর বাজার মোড়ে জানাজা শেষে মির্জাপুর কবরস্থানে তনুর লাশ দাফন করা হয়। পাঁচদিন পেরিয়ে গেলেও এ পর্যন্ত ঘাতকদের শনাক্ত করতে না পারায় পরিবারের সদস্যরা ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
সোহাগীর বাবা ইয়ার হোসেন বলেন, তনুকে যখন খুঁজে পাওয়া যায় তখন মাথার পেছন দিকে আঘাতের চিহ্ন ও মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি তাই গ্রামের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি।’ তিনি মেয়ের হত্যার রহস্য উদঘাটন ও খুনিদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
তনুর কন্ঠে গাওয়া একটি গান প্রকাশ করা হল তার স্মৃতি পাতা থেকে ।