২০৩০ সালের মধ্যে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চান বলেও জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘এটা সম্ভব হবে দেশের শ্রমিক-কৃষক, প্রবাসী বাঙালি ও সবার অদম্য চেষ্টায়। আমাদের জন্য একদিন যা স্বপ্ন ছিল আজ তা বাস্তবতায় রূপ নিচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘২০২১ সালের মধ্যেই সব লক্ষ্যই পূরণ হবে। এমডিজির লক্ষ্যও পূরণ হবে। বড় যেসব প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে সেগুলো বাস্তবায়িত হলে অবকাঠামো সঙ্কট কেটে যাবে। ২০৫০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়া ও মালয়েশিয়ার ওপরে থাকবে।’
মুস্তফা কামাল বলেন, ‘আগামী একনেকে ১২টি জেলায় ১২টি সফটওয়্যার পার্ক তৈরির জন্য প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হবে। গত ৫ বছরে ১ কোটি ৪ লাখ কর্মসংস্থান করেছি। ২০২৫ সালে দেশে একটি একটি লোকও কর্মসংস্থানের বাইরে থাকবে না। ২০৩০ সালের মধ্যে দেশকে আমরা দারিদ্র্যমুক্ত করতে চাই।’
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘আগামী ৬ মাসের মধ্যে ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের চার লেনের কাজ শেষ হবে। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কাজ শুরু হয়েছে। এগুলো বাস্তবায়ন হলে ভবিষ্যতে আর বিদ্যুৎ সঙ্কট থাকবে না।’
তিনি বলেন, ‘ঢাকার সীমানা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন নেই। এখন ঢাকার বাইরে নগরায়ণ করা হবে। সরকার সকল বয়সী মানুষকে শিক্ষিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এজন্য বিভিন্ন শিক্ষা কার্যক্রম চালু করেছে।’