ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রী কি পর্নস্টার?

PM UK

এ প্রশ্নটি অনেকেরই মাথায় ঘুরছে যে- ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রী কি পর্নস্টার?। কারণ অনেকেই অনলাইনে ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রীর নাম দিয়ে সার্চ করে অবাক হয়েছেন। কিন্তু কিভাবে তার নাম পর্নোগ্রাফির সঙ্গে যুক্ত হলো? এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে হাফিংটন পোস্ট।
এদিকে ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রীর নাম ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে বহু মানুষ অনলাইনে সার্চ করেছেন। আর এতে যে নারীর চিত্র তারা পেয়েছেন, তিনি একজন পর্নস্টার। ফলে অনেকেই বিষয়টি ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রীর নামে সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেছেন।
মূল বিষয় হলো, কনজারভেটিভ পার্টির লিডার হিসেবে মনোনয়ন পেয়ে যিনি ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদ পাওয়ার দিকে এক ধাপ এগিয়ে আছেন, সমস্যা করেছে সেই থেরেসা মে-র নাম।
ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রীর ইংরেজিতে নামের বানান Theresa May। কিন্তু, বেশির ভাগ মানুষই সার্চ করেছেন Teresa May বানানে!
Teresa May একজন নামকরা ব্রিটিশ মডেল। পাশাপাশি কিছু পর্নোগ্রাফি ছবিতেও অভিনয় করেছেন তিনি। যারা হবু প্রধানমন্ত্রীকে চেনেন না, তাঁরা অনেকেই মনে করছেন, পর্নস্টার কাম অভিনেত্রীই হয়ত ব্রিটেনের হবু প্রধানমন্ত্রী!
এ ঘটনায় পর্নস্টার কিন্তু বেশ অবাক হয়েছেন। পাশাপাশি, টুইট করে তিনি তার বিরক্তির কথাও জানিয়েছেন।
অনেকেই তার টুইটার অ্যাকাউন্টে নানা ধরনের মন্তব্য করছেন। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘আমি মনে করেছিলাম যে, আমি একটা বিশাল রাজনৈতিক স্ক্যান্ডাল উন্মোচন করেছি।’ তবে তার জবাবে পর্নস্টার অবশ্য তার টপলেস ছবি বিক্রির বিজ্ঞাপনই দিয়েছেন।এক টুইট বার্তায় পর্নস্টার লিখেছেন, ‘কিছুতেই বুঝতে পারছি না, লোকে কী করে আমায় ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে! যত ভাবছি, অবাক হচ্ছি! এতটা অজ্ঞানতা মানুষের থাকে কী করে, কে জানে।’
তবে নামের এ মিলে রাতারাতি খ্যাতি অর্জন করেছেন এ পর্নস্টার। তার টুইটার ভক্তের সংখ্যা রাতারাতি ১১ হাজার বেড়ে গেছে। – কালেরকন্ঠ

শেয়ার করুন