এর আগে পুলিশ প্যারিসমুখী দ্রুতগতির একটি গাড়িকে ধাওয়া করে। এ সময় গুলিও চলে এবং কয়েকজন আহতও হয়। পুলিশ এবং সন্ত্রাস বিরোধী বাহিনী প্যারিসে ঢোকার সব পথ বন্ধ করে দিয়েছে।
প্যারিসে বিদ্রুপ ম্যাগাজিন শার্লি এবদুর অফিসে হামলায় ১২ জন নিহতের ঘটনার প্রায় ২৪ ঘন্টা পর বন্দুকধারীদের ঘেরাও করল পুলিশ।হামলার পর বন্দুকধারীরা গাড়িতে করে পালিয়ে গিয়েছিল।
পুলিশ উত্তরাঞ্চলীয় শহরের ওই ভবনে মানুষজনকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে। তাছাড়া, অভিযান চলার সময়টিতে আশেপাশের লোকজনকে লাইট নিভিয়ে রাখতে বলা হয়েছে।
হামলাকারীদের ধরার অভিযানে এরই মধ্যে পুলিশের হেলিকপ্টার এবং সশস্ত্র কর্মকর্তাদের গাড়িবহর এসে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন এলাকার অধিবাসীরা।
ইসলামি স্লোগান দেয়া বন্দুকধারীরা শার্লি এবদুর মুসলিম নেতাদের ব্যঙ্গাত্মক উপস্থাপনার জন্য পত্রিকাটির ওপর ক্ষেপে ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। তারা ‘আমরা ইয়েমেনের আল কায়েদা’ স্লোগানও দিয়েছে বলে শোনা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সংবাদিকদের বলেছেন, পত্রিকা অফিসে হামলা চালানো দুই ভাইয়ের একজন সাইদ কৌয়াচি ইয়েমেনে আল কায়দার হয়ে কয়েকমাস প্রশিক্ষণও নিয়েছে বলে অভিযোগ আছে।