টেকনাফ স্থলবন্দরে জানুয়ারী মাসে ৫ কোটি ৪৫ লাখ টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে। ফলে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ কোটি ৩৬ লাখ ১৩ হাজার ৭৬১ টাকার রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক এ বন্দরে জানুয়ারী মাসে ৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। দেশে টানা অবরোধ ও হরতালের স্বত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক রাজস্ব আদায়ে মাসিক লক্ষমাত্রার প্রায় কাছাকাছি রাজস্ব আদায় হয়েছে। টেকনাফ স্থলবন্দর গুদাম কর্মকর্তা মোঃ নূরে আলম জানান, ২০১৪-২০১৫ অর্থ বছরের সদ্য সমাপ্ত জানুয়ারী মাসে ২০১টি বিল অব এন্ট্রির মাধ্যমে ৫ কোটি ৪৫ লাখ ৮৬ হাজার ২৩৯ টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছে।
এর ফলে মিয়ানমার থেকে ২৬ কোটি ৩৩ লাখ ৬৭ হাজার ৪৬ টাকার পন্য আমদানি করা হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কর্তৃক এ বন্দরে জানুয়ারী মাসে ৬ কোটি ৮২ লাখ টাকার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এ মাসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ কোটি ৩৬ লাখ ১৩ হাজার ৭৬১ টাকার রাজস্ব কম আদায় হয়েছে। অপরদিকে ৬৭টি বিল অব এক্সপোর্টের মাধ্যমে মিয়ানমারে ২ কোটি ৭৯ লাখ ৬৬ হাজার ৫২০ টাকার পন্য রপ্তানি করা হয়েছে। তবে টানা অবরোধ ও হরতালসহ নানা প্রতিকুলতার মাঝেও মিয়ানমার থেকে পন্য আমদানী কম হলেও দেশীয় পন্য রপ্তানী আশানরূপ। তবে এ অবস্থা চলতে থাকলে স্থলবন্দরে রাজস্ব আদায়ে ব্যাপক প্রভাব পড়ার আশংকা করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।