কে হচ্ছে সদর উপজেলা ছাত্রলীগ’র সভাপতি-সম্পাদক, চলছে নানা আলোচনা

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিঃ
কে হচ্ছে কক্সবাজার সদর উপজেলা উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে সভাপতি-সম্পাদক। এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা সমালোচনা। প্রার্থী রয়েছে দশ জনের অধিক।

সভাপতি পদে জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে নিশান চৌধুরী। তিনি জেলা ছাত্রলীগের সাবেক ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও খুরুশকুল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন।

এর পরে রয়েছে আহাম্মদ সিরাজ সিকদার বাবু। তিনি ঝিলংজা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের
সিঃযুগ্ম আহ্বায়ক, সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোঃ ইলিয়াস মিয়া চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয় ছাত্রলীগ শাখা, লিংকরোড ও ঝিলংজা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের ক্লিন ইমেজের ছাত্রনেতা হিসেবে পরিচিত।

জনপ্রিয়তায় তিন নম্বরে রয়েছে ইরফানোল হক ইফাত। সে কক্সবাজার পৌরসভা ছাত্রলীগ নেতা। কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল হক সোহেলের ছেলে।

তার পরে আছে সাজ্জাদ হোসেন শুভ। সে বঙ্গবন্ধু ছাত্র পরিষদ কক্সবাজার জেলা সভাপতি, জেলা ছাত্রলীগ’র সাবেক গণযোগাযোগ বিষয়ক সম্পাদক। কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ হোসেন তানিমের ছোট ভাই।

এর পরে অন্যতম জনপ্রিয় মঈন উদ্দিন জনি। তিনি কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক উপ ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলার এক মাত্র বীরপ্রতীক নুরুল হকে ছেলে।

আলোচনায় রয়েছে সদর উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আবু বক্কর সিদ্দিক। ইতিমধ্যে সে সাংগঠনিকভাবে অনেক দক্ষতা অর্জন করেছে।

সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে যারা আলোচনায় আছে তারা হচ্ছে, কক্সবাজার সদর উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা খায়রুল ইসলাম জিসান।তিনি কক্সবাজার সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান রশিদ মিয়ার ভাগিনা।

এর পরে রয়েছে ঝিলংজা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল আলম হৃদয়।
তার পরে আছে খুরুশকুল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সিঃযুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন ও ভারুয়াখালী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি আবুল কাসেম জয়।

সদর উপজেলা ছাত্রলীগের তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের দাবি ভাল ও কর্মীবান্ধব ছাত্রনেতার হাতে যেন সদর উপজেলা ছাত্রলীগের নেতৃত্ব দেয়া হয়।

তারা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সম্পাদকের প্রতিদৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এশিয়ার সবচেয়ে প্রচীন ছাত্র সংগঠন। সেই সংগঠনের নাম ধরে রাখতে আদর্শ ছাত্রনেতার প্রয়োজন রয়েছে।

কিন্তু কিছু ছাত্রনেতা নিজেকে যোগ্য পরিচয় দিতে জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতার লবিং চালাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাই নেত্রীবৃন্দের সুদৃষ্টি রাখার দাবি করেন।


শেয়ার করুন