কক্সবাজার জেলায় আসন্ন পবিত্র ঈদুল আযহা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনলাইন প্লাটফর্মে জুম কনফারেন্স এর মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে নিম্নবর্ণিত নির্দেশনা সমূহ প্রতিপালনের জন্য অনুরোধ করা হলো-
** ইদুল আযহার নামাজের জামাত কোন ইদগাহ বা খোলা মাঠে অনুষ্ঠিত হবে না। মসজিদের অভ্যন্তরে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ইদের নামাজ আয়োজন করতে হবে।
** প্রতিটি মসজিদে একাধিক ইদের জামাতের ব্যবস্থা করতে হবে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মসজিদ কমিটি সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন।
** মুসল্লিগণ বাড়িতে থেকে ওযু করে মাস্ক পরিধান করে মসজিদে আসবেন।
** মসজিদে কোন প্রকার কার্পেট/ম্যাট ব্যবহার করবেন না।
** মুসল্লিগণ কোলাকুলি বা হ্যান্ড শেক করা হতে বিরত থাকবেন।
** প্রতিটি মসজিদের বাহিরে সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়ার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে।
** জেলা ও উপজেলা সদরে এবং সকল পৌর এলাকায় সরকার কর্তৃক প্রতিটি মহল্লার জন্য নির্ধারিত কোরবানির স্থানে পশু কোরবানি করতে হবে। কোরবানি পশুর বর্জ্য নির্ধারিত স্থানে ফেলতে হবে।
** সকল পৌর মেয়র সংশ্লিষ্ট এলাকার কোরবানি পশুর বর্জ্য ইদের দিন (০১ আগষ্ট) রাত ১২ টার মধ্যে অপসারণ করবেন।
** গ্রামাঞ্চলে কোরবানি পশুর বর্জ্য গর্ত করে মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।
** সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে কোরবানি পশুর চামড়া ক্রয়-বিক্রয় করতে হবে।
** কোরবানির চামড়া লবণ দিয়ে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
** কোরবানির চামড়ার বিষয়ে কোন প্রকার গুজবে কান দিবেন না। গুজবকারীর বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনকে তথ্য দিন।
সকলের ত্যাগ মহান রব কবুল করে নিন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি, সুস্থ থাকি।